Reset Password

Your search results
October 9, 2025

অনলাইনে ফ্লাইট বুক করতে যেসব ভুল এড়ানো উচিত

Online Flight Booking

ভাবুন তো, আগেরদিনে একটা টিকিট কাটতে কত ঝামেলা হতো। ট্রাভেল এজেন্টের কাছে যেতে হতো, ফর্ম পূরণ, টাকা জমা – সব মিলিয়ে পুরো ব্যাপারটাই ছিল সময়সাপেক্ষ।

এখন কিন্তু সব বদলে গেছে। মোবাইল বা ল্যাপটপ খুলে কয়েক মিনিটেই ফ্লাইট বুক করা যায়, হোটেল রিজার্ভ করা যায়, এমনকি ভিসা সম্পর্কিত তথ্যও জানা যায় অনলাইনে।

তবে একটা ব্যাপার আছে – সহজ বলেই আমরা অনেক সময় অবহেলা করি। তাড়াহুড়োতে নামের বানান ভুল হয়, তারিখ গুলিয়ে ফেলি, কিংবা পাসপোর্টের মেয়াদ ঠিকমতো দেখি না। পরে এসব ছোট ভুলই বড় ঝামেলায় পরিণত হয়।

তাই ভ্রমণের আনন্দ যেন ঝামেলায় নষ্ট না হয়, তার জন্য কিছু বিষয় শুরুতেই মাথায় রাখা দরকার। চলুন জেনে নিন অনলাইনে ফ্লাইট বুক করতে যেসব ভুল এড়ানো উচিত। 

 

বুকিংয়ের আগে যা খেয়াল রাখবেন

Date and Time

ভাড়া তুলনা না করা

অনলাইনে ফ্লাইট বুক করার সময় অনেকেই প্রথম যে দামটা দেখেন, সেটাকেই চূড়ান্ত ধরে নেন । কিন্তু সত্যিটা হলো সব ওয়েবসাইটে টিকিটের দাম এক নয়। একই রুট ও একই তারিখেও পার্থক্য থাকতে পারে কয়েকশ থেকে কয়েক হাজার টাকা পর্যন্ত।

অনলাইনে বুক করার সবচেয়ে বড় সুবিধা হলো, আপনি সহজেই একাধিক ওয়েবসাইটে দাম তুলনা করতে পারেন। এতে বোঝা যায় কোন এয়ারলাইন বা ট্রাভেল সাইটে অফারটা সবচেয়ে সাশ্রয়ী।

আর আপনি যদি সেরা দামে টিকিট কিনতে চান, তাহলে Firsttrip.com হতে পারে আপনার সঠিক পছন্দ। এখানে নিয়মিত পাওয়া যায় এক্সক্লুসিভ ডিল, প্রোমোকোড, আর সীমিত সময়ের স্পেশাল অফার,যা বেশিরভাগ সময়েই অন্যদের তুলনায় অনেকবেশী সাশ্রয়ী।

 

তারিখ ও সময় গুলিয়ে ফেলা 

ফ্লাইট বুক করার সময় অনেকেই রাতে ছাড়ার ফ্লাইটকে পরের দিনের সকাল ভেবে ভুল করেন। বিশেষ করে আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের ক্ষেত্রে এই ভুলটা খুব সাধারণ। তাই বুক করার সময় “AM/PM” আর “next day arrival” ভালোভাবে দেখে নিন, বিশেষ করে রিটার্ন ফ্লাইটের সময় নির্ধারণের আগে।

তাড়াহুড়োয় অনেক সময় মাস, দিন, এমনকি সালও গুলিয়ে যেতে পারে। আন্তর্জাতিক ভ্রমণে টাইম জোনের পার্থক্যের কারণে সময়ের হিসাব আরও জটিল হয়ে যায়। তাই টিকিট কনফার্ম করার আগে একবার ক্যালেন্ডার, ট্যুর প্ল্যান এবং যাত্রার সময়গুলো ভালোভাবে মিলিয়ে নিন।

 

ভিসা বা ট্রানজিট নিয়ম না জানা

অনেকেই ধরে নেন ট্রানজিট মানে ভিসা লাগবে না। কিন্তু বিষয়টা সব দেশে এক নয়। কিছু দেশে কেবল ট্রানজিট করলেও ভিসা বাধ্যতামূলক, যেমন যুক্তরাজ্য (UK) বা যুক্তরাষ্ট্র (USA)।

তাই ফ্লাইট বুক করার আগে শুধু গন্তব্য দেশের নয়, ট্রানজিট দেশের ভিসা নিয়মও ভালোভাবে চেক করে নিন। এয়ারলাইন বা ট্রাভেল ওয়েবসাইটগুলো সাধারণত এই তথ্য দেয়, তবে সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য উপায় হলো সংশ্লিষ্ট দেশের দূতাবাসের ওয়েবসাইট দেখা।

এতে ভ্রমণের দিন কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঝামেলায় পড়তে হবে না, আর ফ্লাইটও মিস হওয়ার ভয় থাকবে না। 

 

আগেভাগে বুকিংয়ের পরিকল্পনা না করা

আরেকটা সাধারণ ভুল হলো শেষ মুহূর্তে টিকিট বুক করা। ছুটির মৌসুম বা উৎসবের সময় টিকিটের চাহিদা বেড়ে যায়, ফলে দামও স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি হয়ে যায়। আগেভাগে বুক করলে তুলনামূলক কম খরচে টিকিট পাওয়া যায়, আর পছন্দের সময় ও এয়ারলাইন বেছে নেওয়ার সুযোগও থাকে।

অন্যদিকে, অফ-সিজনে ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়। তাই ভ্রমণের সময় নির্ধারণে একটু পরিকল্পনা করলে খরচ বাঁচবে, আর যাত্রাটাও হবে নিশ্চিন্তে।

 

ট্রানজিট প্ল্যান না করা

যদি কানেক্টিং ফ্লাইট নিতে হয়, তাহলে এক ফ্লাইট থেকে নেমে পরবর্তী ফ্লাইট ধরার আগে যথেষ্ট সময় রাখা জরুরি। অনেকেই এই অংশে ভুল করে ফেলেন যার ফলাফল হিসেবে ছোট্ট দেরিতেই মিস হয়ে যায় পরের ফ্লাইট।

মনে রাখবেন, ট্রানজিটের সময় শুধু ফ্লাইট বদল নয় এর মধ্যে থাকতে পারে লাগেজ সংগ্রহ, ইমিগ্রেশন, সিকিউরিটি চেক বা অন্য টার্মিনালে যাওয়া। সময় কম থাকলে এই প্রক্রিয়াগুলোর যেকোনো একটিতে আটকে গিয়ে পুরো যাত্রা নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

সাধারণ নিয়মে,

  • ইন্টারন্যাশনাল ফ্লাইটের ক্ষেত্রে অন্তত ২ – ৩ ঘণ্টা,
  • ডোমেস্টিক ফ্লাইটের ক্ষেত্রে অন্তত ১ – ২ ঘণ্টা সময় হাতে রাখাই নিরাপদ।

একটু সময় বেশি রাখলে যাত্রা হয় নিশ্চিন্তে, এবং অপ্রত্যাশিত ঝামেলাও এড়ানো যায়।

 

লাগেজ নীতিমালা না দেখা

লো–কস্ট এয়ারলাইনগুলো অনেক সময় ফ্রি লাগেজ দেয় না। তাই আগে থেকে জানা জরুরি—কত কেজি ব্যাগ নিতে পারবে, অতিরিক্ত লাগেজের চার্জ কত, এসব সব তথ্য বুকিংয়ের আগে যাচাই করা।

প্রত্যেক এয়ারলাইনের ব্যাগেজ নীতি আলাদা। কেউ চেকড লাগেজ হিসেবে ২০ কেজি অনুমোদন করে, কেউ ৩০ কেজি। কেবিন ব্যাগের জন্যও আলাদা নিয়ম থাকে।

বুকিংয়ের সময় আগেই লাগেজ নীতি দেখে নিলে বিমানবন্দরে অতিরিক্ত চার্জ বা ঝামেলা এড়িয়ে চলা যায়। নিজের প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যাগেজ পরিকল্পনা করা ভ্রমণকে অনেক সহজ ও স্বস্তিদায়ক করে।

 

বুকিংয়ের সময় যেসব ভুল করবেন না

Terms & Conditions

নাম বা পাসপোর্ট তথ্য ভুল দেওয়া

এক অক্ষর ভুল হলে বোর্ডিংয়ের সময় বিপদে পড়তে পারো।

ফ্লাইট বুকিংয়ের সময় নাম, জন্মতারিখ, পাসপোর্ট নম্বর ঠিকভাবে লিখে একাধিকবার যাচাই করে নিন। পাসপোর্টে যেমন আছে, ঠিক তেমনই দিতে হবে অতিরিক্ত স্পেস, বানান ভুল, বা নামের ক্রম বদল এড়িয়ে চলুন।

এছাড়া সঠিক ইমেইল ও মোবাইল নম্বর দেওয়া খুব গুরুত্বপূর্ণ। এতে ফ্লাইট শিডিউল পরিবর্তন বা কোনো জরুরি আপডেট হলে সেটা সময়মতো জানতে পারবে্ন।

এই ছোট ভুলগুলোই বড় ঝামেলা ডেকে আনে। তাই বুকিং শেষ করার আগে কয়েক মিনিট সময় নিয়ে তথ্যগুলো মিলিয়ে দেখাই সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ।

 

সঠিক গন্তব্য ও বিমানবন্দর

সঠিক গন্তব্য ও বিমানবন্দর নির্বাচন করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অনেক বড় শহরেই একাধিক বিমানবন্দর থাকে, তাই ভুলটা হলে পুরো যাত্রাই জটিল হয়ে যেতে পারে।

বুকিং করার সময় অবশ্যই বিমানবন্দরের আন্তর্জাতিক কোডটা দেখে নিন – যেমন ঢাকা (DAC), লন্ডন (LHR)। এতে ভুলের সুযোগ কমে যায়।

আরেকটা বিষয় মনে রাখুন, বিমানবন্দর থেকে আপনার গন্তব্যে যেতে কত সময় লাগবে, কীভাবে যাবেন- এসব আগেই জেনে নিন। এতে যাত্রার সময় অপ্রয়োজনীয় ঝামেলা বা দেরি এড়ানো যায়।

 

ফ্লাইটের ধরণ নির্ধারণ না করা

ফ্লাইট বুক করার সময় আপনি সাধারণত কয়েকটি অপশন পাবেন যেমন ইকোনমি, প্রিমিয়াম ইকোনমি, বিজনেস এবং ফার্স্ট ক্লাস। প্রতিটি ক্লাসের ভাড়া ও সুবিধা ভিন্ন, তাই বেছে নেওয়ার সময় নিজের প্রয়োজনটা আগে ভাবা জরুরি। স্বল্প দূরত্বের ভ্রমণে ইকোনমি ক্লাসই যথেষ্ট। তবে দীর্ঘ যাত্রায় একটু বেশি খরচ করে আরামদায়ক সিট বা অতিরিক্ত সুবিধা নেওয়া ভ্রমণটাকে অনেক স্বস্তিদায়ক করে তোলে। অনেক এয়ারলাইন এক্সট্রা সুবিধা দেয় যেমন বাড়তি ব্যাগেজ অ্যালাউন্স, পছন্দের সিট সিলেকশন, উন্নত খাবার বা ইন-ফ্লাইট সার্ভিস। তাই বুকিংয়ের আগে সব অপশন দেখে নিজের ভ্রমণ পরিকল্পনার সঙ্গে মানানসই সিটের ক্লাসটি নির্বাচন করুন।  

আপনার প্রয়োজন বুঝে ক্লাস বাছাই করলে ভ্রমণ হবে আরামদায়ক, এবং অপ্রত্যাশিত খরচও এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব।

 

ফেয়ার টাইপ ও শর্তাবলী না বোঝা

সব টিকিট একই রকম নয়। কিছু টিকিট রিফান্ডেবল, যদি বাতিল করতে হয়, টাকা ফেরত পাওয়া যায়। আবার কিছু নন-রিফান্ডেবল, যা বাতিল করলে টাকা ফেরত পাওয়া যায় না।

বুকিং করার আগে অবশ্যই ভালোভাবে যাচাই করুন—“Refundable / Non-refundable” এবং “With baggage / Carry-on only” অপশনগুলো ঠিকভাবে বোঝা জরুরি। এতে ভবিষ্যতে অপ্রত্যাশিত খরচ বা ঝামেলা এড়িয়ে যাওয়া যায়।

একই সঙ্গে শর্তাবলী মনোযোগ দিয়ে পড়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অনেক সময় টিকিটে লাগেজ, সিট সিলেকশন বা বিশেষ সার্ভিসের জন্য আলাদা চার্জ থাকে। বুকিং শেষ করার আগে নিশ্চিত হয়ে নিন কোন খরচ অন্তর্ভুক্ত এবং কোনটা আলাদা।

এভাবে সাবধান থাকলে যাত্রার সময় অপ্রত্যাশিত খরচ বা ঝামেলার সম্ভাবনা অনেক কমে যায়।

 

অন্যান্য সুবিধা না নেওয়া

ভ্রমণের সময় ব্যাগেজ হারানো, দেরিতে পৌঁছানো বা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার ঝুঁকি সবসময় থাকে। এই সমস্যা এড়াতে Firsttrip-এর এক্সট্রা ব্যাগেজ প্রোটেকশন একটি কার্যকর ফিচার। বুকিংয়ের সময় এটি পারচেজ করলে ব্যাগেজের যেকোন সমস্যায় আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিত হয়, ফলে নিজের লাগেজ নিয়ে নিশ্চিন্ত থাকা যায় এবং মানসিক চাপও কমে।

এছাড়া ভ্রমণকে আরও আরামদায়ক করতে বিভিন্ন অতিরিক্ত সুবিধা নেওয়া যায়—যেমন:

  • হালাল খাবার নির্বাচন
  • বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন মানুষের জন্য হুইলচেয়ার সার্ভিস
  • অন্যান্য এয়ারপোর্ট সুবিধা

এই ছোট ছোট সুবিধাগুলো আপনার যাত্রাকে অনেক বেশি স্বস্তিদায়ক এবং ঝামেলামুক্ত করে।

বুকিংয়ের পর যা অবশ্যই করবেন

Flight Status Check

কনফার্মেশন ইমেইল বা PNR দেখা

অনেক সময় টিকেটের টাকা কেটে গেলেও মাঝে মাঝে বুকিং পুরোপুরি সম্পন্ন নাও হতে পারে। তাই সবসময় ইনবক্স এবং স্প্যাম ফোল্ডারে কনফার্মেশন ইমেইল খুঁজে দেখুন।আপনি যদি PNR (Passenger Name Record) না পান তবে সেটি নিশ্চিত বুকিং নয়।

বুকিং কনফার্ম হলে, কনফার্মেশন ইমেইলে থাকা সব তথ্য সংরক্ষণ করে রাখা উচিত। এতে ভবিষ্যতে প্রয়োজন হলে সহজেই সেই তথ্য ব্যবহার করা যাবে, আর যাত্রাও হবে অনেক বেশি ঝামেলামুক্ত।

 

প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট প্রস্তুত রাখা

ইন্টারন্যাশনাল ট্রিপের জন্য শুধু টিকিটই নয়, সব প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আগে থেকেই প্রস্তুত রাখা জরুরি। এর মধ্যে রয়েছে:

  • পাসপোর্টের মেয়াদ যাচাই
  • ভিসা
  • ট্রাভেল ইনস্যুরেন্স
  • হেলথ সার্টিফিকেট বা ভ্যাক্সিনেশন সার্টিফিকেট

এই সব ডকুমেন্ট ঠিকঠাক থাকলে বিমানবন্দরে ঝামেলা কম হয় এবং যাত্রা অনেক সহজ হয়।

 

ট্রাভেল ইনস্যুরেন্স নেওয়া

ট্রাভেল ইনস্যুরেন্স আপনার বিদেশ ভ্রমণের সময় জরুরি চিকিৎসা বা অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতিতে আর্থিক সুরক্ষা নিশ্চিত করে।যাত্রী হিসেবে এটি নেওয়া মানে আপনি যেকোনো জরুরি অবস্থায় অপ্রত্যাশিত খরচ থেকে বাঁচতে পারবেন এবং যাত্রা হবে অনেক বেশি নিরাপদ।

 

অফার বা প্রোমোকোড মিস করা

অনলাইনে অনেক সাইট বা ব্যাংক নিয়মিত ডিসকাউন্ট এবং প্রোমোকোড অফার করে। বুকিং করার আগে অবশ্যই অফার সেকশন দেখে নিন। সঠিক প্রোমোকোড ব্যবহার করলে কয়েক হাজার টাকা পর্যন্ত সাশ্রয় করা যায়।

আপনি Firsttrip.com থেকেও সহজেই বিভিন্ন অফার ও ডিসকাউন্ট খুঁজে নিতে পারেন। নিয়মিত চেক করলে সর্বোচ্চ সুবিধা নিয়ে তুলনামূলক কম খরচে আপনার টিকেট পাওয়া সম্ভব।

 

ফ্লাইট স্ট্যাটাস চেক করা

ভ্রমণের আগের দিন অবশ্যই ফ্লাইট স্ট্যাটাস চেক করে নিন। আবহাওয়া, টেকনিক্যাল সমস্যা বা অন্য অনাকাঙ্ক্ষিত কারণে ফ্লাইটের সময় পরিবর্তন হতে পারে।
আগে থেকে জানলে প্রয়োজন অনুযায়ী প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হয়—যেমন সময়মতো বিমানবন্দর পৌঁছানো বা বিকল্প ব্যবস্থা তৈরি করা।

 

লয়্যালটি প্রোগ্রামে অংশগ্রহণ করা

যারা নিয়মিত ভ্রমণ করেন বা ব্যবসার কাজে বিদেশে যেতে হয়, তারা Firsttrip.com-এর লয়্যালটি প্রোগ্রামে অংশ নিতে পারেন। এটি একটি প্রিমিয়াম প্রোগ্রাম, যা ট্রাভেলারদের জন্য বিশেষ সুবিধা নিশ্চিত করে।

প্রোগ্রামটি চারটি লেভেলে ভাগ করা হয়েছে – সিলভার, গোল্ড, প্ল্যাটিনাম এবং লিজেন্ডারি। প্রতিটি লেভেলে পারচেজের ভিত্তিতে পয়েন্ট জমা হয়। প্রতিবার পারচেজে অর্জিত পয়েন্ট ব্যবহার করে আপনি এক্সক্লুসিভ সুবিধা নিতে পারবেন।

 

ভ্রমণ হবে স্বস্তিদায়ক

Safe Travel

আমরা যখনই কোনো ট্যুর পরিকল্পনা করি, সেটা শুরু হয় টিকেট কাটার মাধ্যমে। তাই অনলাইনে টিকেট কাটার সময় ছোটখাটো ভুলও আপনার যাত্রাকে জটিল করে দিতে পারে। তাই আজই আপনার ভ্রমণের পরিকল্পনা করুন Firsttrip-এর সাথে।

Firsttrip.com থেকে সরাসরি টিকেট বুকিং করলে পাবেন বিশেষ অফার, এক্সট্রা সুবিধা এবং ২৪/৭ কাস্টমার সাপোর্ট, যা আপনার যাত্রাকে করবে আরও স্বাচ্ছন্দ্যময়, নিরাপদ এবং ঝামেলামুক্ত। 

Category: Firsttrip Insider
Share

Leave a Reply

Your email address will not be published.